Sunday, November 24, 2013

এ. এম. হারুন অর রশীদ

By : Unknown
On : 8:54 AM

 
জন্মদিন:
Monday, 1 May 1933

এ এম হারুন-অর-রশিদ বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে, পদার্থবিজ্ঞানে তাঁর অবদানের জন্য একুশে পদকে ভূষিত হোন।

জন্ম ও পরিবার
এ. এম. হারুন অর রশীদ (আবুল মকসুদ হারুন অর রশীদ) ১৯৩৩ সালের ১লা মে বরিশাল জেলার নলছিটি উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কৃষ্ণনগর কলেজে বাবার শিক্ষকতার সূত্র ধরে ড. রশীদের শৈশব কেটেছে পশ্চিম বাংলার কৃষ্ণনগরেই। গ্রীষ্মের ছুটিতে কলেজ যখন বন্ধ হতো তখন তাঁর বাবা পরিবারের সবাইকে নিয়ে কৃষ্ণনগর থেকে বরিশালে গ্রামের বাড়িতে আসতেন। বাবা মকসুদ আলী ছিলেন বরিশাল জেলার প্রথম ব্যক্তি যিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাপ্লাইড ফিজিক্সে এম.এসসি. ডিগ্রি অজন করেছিলেন।

তিন ভাই আর পাঁচ বোনের মধ্যে ড. রশীদ সবার বড়। মেজভাই এ. এম. জাহাঙ্গীর কবীর একজন অবসরপ্রাপ্ত প্রকৌশলী, আর ছোটভাই এ. এম. জাহিদ রেজা পেশায় একজন ডাক্তার। পাঁচ বোন রানী, মীরা, বীনা, খুকু আর শেফু।

ড. রশীদের বাবা-মা দুইজনেই খুব সংস্কৃতমনা উদার বিদগ্ধ মানুষ ছিলেন। বাবা সবসময় সবার সাথে গান-বাজনা নিয়ে কথা বলতেন। বাবার খুব ইচ্ছা ছিল ছেলেকে গান শেখাবেন। সরোজ আচার্য্য নামে একজন গানের শিক্ষকও রেখে দিয়েছিলেন ছেলের জন্যে। তাঁর কাছে বেশ কিছুদিন গান শিখেছিলেন ড. রশীদ। ছোট ভাই-বোনদের কথামতো খালি গলায় তিনি নাকি "ভালোই গাইতেন"। কিন্তু ১৯৪৭ সালে বাংলা বিভাগ হয়ে গেলে ঢাকায় এসে আর গান শেখা সম্ভব হয়নি।

শিক্ষাজীবন
ছয় বছর বয়সে কৃষ্ণনগরের রামবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার মাধ্যমে ড. রশীদ তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু করেন। সেখানে কয়েক বছর পড়ার পর তাঁর বাবা তাঁকে কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুলে পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তি করিয়ে দেন।
কলেজে আসার পর থেকেই তিনি পদার্থবিজ্ঞান পড়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং সেই তখন থেকে এখন পর্যন্ত পদার্থবিজ্ঞানের উপরই গবেষণা করে চলেছেন। তাঁর পদার্থবিজ্ঞানে আসার পিছনে প্রধান প্রেরণা ছিলেন তাঁর বাবা। বাবাও ছাত্রজীবনে পদার্থবিজ্ঞানের খুব ভালো ছাত্র ছিলেন এবং পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবেও ছিলেন খুবই নামকরা।

দশম শ্রেণী পর্যন্ত ড. রশীদ কৃষ্ণনগরের ঐ স্কুলেই লেখাপড়া করেছেন। ১৯৪৭ সালে বাংলা বিভাগ হলে তাঁর বাবাকে বদলি করে ঢাকা পাঠানো হলো। ঢাকা এসে বাবা ঢাকা কলেজে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দিলেন। ঢাকা এসে তাঁর বাবা তাঁকে ভর্তি করিয়ে দিলেন ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে। তখন তাঁর ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার মাত্র তিন মাস বাকি ছিল। এখানে তাঁর কোনোকিছুই ভালো লাগতো না, বারবার কৃষ্ণনগরের সেই স্কুলটার কথা মনে পড়তো। নতুন স্কুলে ক্লাস তেমন একটা করা হয়নি। তিনি ১৯৪৮ সালে তত্‍কালীন East Bengal Secondary Education Board এর অধীনে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে স্টারমার্কস সহ তিনটি বিষয়ে লেটার মার্কস (শতকরা ৮০ নম্বর এবং তার উপরে) পেয়ে সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম শ্রেণীতে চতুর্থ স্থান অধিকার করে উত্তীর্ণ হন এবং এই ফলাফলের জন্যে একটি প্রথম গ্রেড সরকারি বৃত্তি লাভ করেন।

তিনি ১৯৫০ সালে ইন্টারমিডিয়েট সায়েন্স পরীক্ষায় স্টারমার্কসসহ চারটি প্রধান বিষয়ের সবগুলিতে (ইংরেজী, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান ও গণিত) লেটার মার্কস পেয়ে সম্মিলিত মেধাতালিকায় প্রথম শ্রেণীতে তৃতীয় স্থান অধিকার করে উত্তীর্ণ হন এবং এই ফলাফলের জন্যেও একটি প্রথম গ্রেড সরকারি বৃত্তি লাভ করেন। তাঁর ইংরেজিতে লেটার মার্কস পাওয়াটা ছিল তখনকার সময়ে একটা বিরল ঘটনা।

এরপর তিনি এসে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে। তিনি ১৯৫৩ সালে এই বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করে বি.এসসি. সম্মান ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৫৪ সালে তিনি ঐ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের সব স্নাতকের মধ্যে সমন্বিতভাবে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার জন্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজা কালীনারায়ণ বৃত্তি লাভ করেন।

তিনি ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে পুনরায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করে এম.এসসি. ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওভারসীস বৃত্তি (Overseas Scholarship) নিয়ে উচ্চতর শিক্ষালাভের জন্য যুক্তরাজ্যের গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে (University of Glasgow, UK) যান।

গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে তিনি প্রফেসর আর. জি. মুরহাউজ এবং প্রফেসর বি. এইচ. ব্রান্সডেনের (Professor R.G. Moorhouse and Professor B.H. Bran sden) তত্ত্বাবধানে ক্ষেত্র তত্ত্বে টাম-ডানকফ আসন্ন মান (Tamm-Dancoff Approximation in Field Theory) ব্যবহার করে কে-মেসন নিউক্লিয়ন-এর একটি সমস্যার উপর কাজ করে ১৯৬০ সালে ঐ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

কর্মজীবন
ড. রশীদের কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৫৬ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এসসি. পাশ করার পরপরই চেয়ারম্যান এবং হেড অব দ্য ডিপার্টমেন্ট অধ্যাপক শচীন মিত্র তাঁকে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের প্রস্তাব করেন। স্যারের কথামতো তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।
এরপর তিনি যোগ দেন ঢাকাস্থ আনবিক শক্তি কমিশনে (Atomic Energy Commision, Dhaka)। এখানে তিনি ১৯৬২ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত প্রথমে সিনিয়র সায়েন্টিফিক অফিসার এবং পরবর্তীকালে প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

১৯৬৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তানের ইসলামাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান ইন্সটিটিউট-এর তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং পরবর্তীকালে পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৭২ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং বোস সেন্টার ফর এডভান্সড স্টাডিজ এন্ড রিসার্চ -এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭৯ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন এবং ১৯৮৫ থেকে অবসর গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত (১৯৯৩ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন) তিনি ঐ বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সেন্টারের পরিচালক হিসেবেও কাজ করেন।

১৯৯৩ সালে তিন বত্‍সরের জন্য ড. রশীদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বোস অধ্যাপক নিযুক্ত হন। তিনি ২০০৬ সালে ইউ.জি.সি. ( U.G.C.- University Grants Commission) প্রফেসর নিযুক্ত হন।

এছাড়া তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্মানিত সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন :
১. ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট (Member of the Senate and Syndicate) -এর সদস্য ছিলেন।

২. ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলা একাডেমীর এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন।

৩. তিনি এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ (Asiatic Society of Bangladesh)- এর সদস্য।

৪. তিনি বাংলাদেশ একাডেমী অব সায়েন্স (Bangladesh Academy of Science) - এর ফেলো ও সহসভাপতি ছিলেন।

৫. বাংলাদেশ সরকারের ন্যাশনাল কারিকুলাম কমিটি এবং এক্সামিনেশন রিফর্মস কমিটির (National Curriculum Committee as well as of Examination Reforms Committee, Govt. of Bangladesh) সদস্য হিসাবে তিনি কাজ করেছেন।

৬. তিনি দ্য আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (The American Physical Society)- এর সদস্য ছিলেন।

৭. ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।

৮. ১৯৯২ সালে তিনি থার্ড ওয়ার্ল্ড একাডেমী অব সায়েন্সেস (Third World Academy of Sciences) -এর ফেলো নির্বাচিত হন।

৯. তিনি ১৯৭২, ১৯৮৬ এবং ১৯৯৩ সালে নোবেল প্রাইজ নমিনেশন কমিটির সম্মানিত সদস্য হিসেবে কাজ করেন।

১০. তিনি ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা ফিজিক্স গ্রুপ-এর অন্যতম সদস্য।

১১. তাঁকে ২০০৭ সালের ৩রা ডিসেম্বর বিজ্ঞান গবেষণা ও বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চায় সামগ্রিক অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলা একাডেমী সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করা হয়।

সম্মাননা

    হারুন অর রশিদ তার কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজা কালিনারায়ণ বৃত্তি লাভ করেন।
    ১৯৯১ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
    ১৯৯৩ সালে তিন বত্‍সরের জন্য ড. রশীদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বোস অধ্যাপক নিযুক্ত হন।
    ২০০৬ সালে ইউ.জি.সি. ( U.G.C.- University Grants Commission) প্রফেসর নিযুক্ত হন।
    বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে "বিজ্ঞান গ্রন্থবর্ষ ২০০৫" উপলক্ষে ভৌতবিজ্ঞানবিষয়ক গ্রন্থ প্রণয়নের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমী প্রদত্ত 'ভৌতবিজ্ঞান শাখা'য় বিজ্ঞান লেখক পদক হিসেবে স্বর্ণপদক লাভ করেন।

বই
অধ্যাপক ড. এ. এম. হারুন অর রশীদের বাংলা ও ইংরেজিতে লেখা বইগুলোর নাম, প্রকাশকাল ও প্রকাশনা সংস্থার নাম উল্লেখ করা হলো:

    Nuclear Structure (এ. হোসেন এবং এম. ইসলামের সাথে যৌথভাবে); ১৯৬৭; উত্তর হল্যান্ড, আমস্টার্ডাম
    আইনস্টাইন ও আপেক্ষিক তত্ত্ব; ১৯৮৪ বাংলা একাডেমী
    বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞান (বাংলা একাডেমী বক্তৃতা); ১৯৮৫; বাংলা একাডেমী
    পদার্থবিজ্ঞানে বিপ্লব; ১৯৮৭; বাংলা একাডেমী
    Quantum Mechanics; ১৯৮৮; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    কম্পিউটারের কাহিনী; ১৯৮৮; আহমেদ পাবলিকেশন
    চিরায়ত বলবিজ্ঞান; ১৯৯০; বাংলা একাডেমী
    বিজ্ঞান ও দর্শন; ১৯৯১; বাংলা একাডেমী
    গ্ল্যাসো-সলাম-ভাইনবার্গ তত্ত্ব; ১৯৯২; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    চিরায়ত বিদ্যুৎ বলবিজ্ঞান; ১৯৯২; বাংলা একাডেমী
    উপমহাদেশের কয়েকজন বিজ্ঞানী; ১৯৯২; জিজ্ঞাসা
    বস্তুর সাধারণ ধর্ম; ১৯৯৩; বাংলা একাডেমী
    Satyen Bose in Dhaka; ১৯৯৪; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের কয়েকজন স্রষ্টা; ১৯৯৫; বাংলা একাডেমী
    সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্ব ও বিশ্বসৃষ্টি; ১৯৯৬; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    জগদীশ চন্দ্রের পত্রাবলী; ১৯৯৮; বাংলা একাডেমী
    Complex Variable and Special Functions of Mathematical Physics; ১৯৯৯; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    Geometrical Methods in Physics; ২০০০; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    ঘুরে ফিরে দেখা আমাদের মহাবিশ্ব; সাহিত্য পাবলিকেশন
    মৌলিক কণা; বাংলা একাডেমী
    পরিসংখ্যান বলবিজ্ঞান; বাংলা একাডেমী
    গ্রুপ তত্ত্ব ও পরিসংখ্যানে এর প্রয়োগ; ২০০২; বাংলা একাডেমী
    বিদ্যুত্‍ ও চুম্বক তত্ত্ব
    আধুনিক নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞান; ২০০৩; বাংলা একাডেমী
    Bangladesh Vision-2021; Bangladesh Academy of Sciences (ed.)
    Second National Symposium on Science and Technologies (ed.); Bangladesh Academy of Sciences (ed.)
    Introduction to Particle Physics (এরশাদ মোমেন-এর সাথে যৌথভাবে)
    Quantum Field Theory (এরশাদ মোমেন-এর সাথে যৌথভাবে)
    আকাশ-ভরা সূর্য-তারা; ১৯৮৮; আহমেদ পাবলিকেশন
    Our Alma Mater, From Bose-Einstein to Salam- Weinberg & Beyond, ২০০৬
    Quantum Field Theory
    অপূর্ব এই মহাবিশ্ব
    Our physics heritage and the new millennium
    Proceedings of the Second National Symposium on Science and Technology: Bangladesh Vision 2002
    Bangladesh Vision 2021: Proceedings of the National Symposium on Science and Technology
    নতুন শতাব্দীর নতুন দিগন্ত
    Collected Papers on Development of Science and Technology in Bangladesh
    নোবেল বিজয়ী আব্দুস সালামঃ আদর্শ ও বাস্তবতা
    Introduction to Practical Physics

সদস্য

    সিনেট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৭৪-১৯৭৭
    সিন্ডিকেট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৭৪-১৯৭৭
    নির্বাহী পরিষদ, বাংলা একাডেমী, ১৯৮৫-১৯৮৭
    এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ
    ফেলো, বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমী
    ফেলো,
    থার্ড ওয়ার্ল্ড একাডেমী অফ সায়েন্স

0 comments:

Post a Comment